OP
Member
LEVEL 1
95 XP
আমি- মা কি করবে সোজা বাড়ি যাবে নাকি খাওয়া দাওয়া বাইরে করে যাবে।
মা- তোর যা ইচ্ছা,
আমি- চল চিকেন তন্দুরি খেয়ে তারপর বাড়ি যাবো ।
মা- চল
আমারা একটা রেস্তরায় গিয়ে খেয়ে বেড়িয়ে গারি ধরে বাড়ি গেলাম, তখন রাত সারে ৯ টা বাজে। আমি পোশাক চেঞ্জ করে হাত মুখ দুয়ে বসতেই পাশের বাড়ির কাকিমা এল কি না তো লঙ্কা লাগবে। মা দিতে গেল। কাকিমা বলল কিরে তোদের উপর দিয়ে তো একটা ঝড় গেলেও এখন সব ঠিক আছেতো।
আমি- হ্যাঁ কাকিমা।
কাকিমা- তোর মায়ের দিকে একটু খেয়াল রাখিস সারাজীবন শুধু কষ্ট পেয়ে গেল তুই যেন কোন কষ্ট দিস না বাবা।
আমি- না কাকিমা চাকরি পেয়েছি সুনেছ তো। এই দুমাস হল।
কাকিমা- শুনেছি তোর মা বলেছে ভালই হয়ছে বাবা এবার মাকে একটু দেখিস বাবার মতন যেন করিস না।
ইতি মধ্যে মা কাকিমাকে লঙ্কা দিল[f।
কাকিমা- মাকে বলল কোথাও গিয়েছিলে দিদি। তোমাকে এই পোশাকে দারুন লাগছে কবে কিনলে। একদম ইয়ং লাগছে বেশ সুন্দর হয়েছে তো।
মা- হ্যাঁ একটু বেড়িয়েছিলাম কাজ ছিল[f। এটা বাবুই কিনে দিয়েছে ওর পছন্দ ভালো লাগছে, তোমার ছেলে কোথায়
কাকিমা- আর বল না দিদি সারাদিন মোবাইল নিয়ে পরে থাকে, তোমার ছেলের চাকরি হয়ে গেল আর ওর কোন মাথা ব্যাথা নেই ঘর কুনো সব সময় মা মা আর মোবাইল, ওর বাবা এখনও বাড়ি আসেনি কি করি বল সকালে যায় আর রাত সারে ১১ টা বাজে আসতে এত ক্লান্ত থাকে দুটো খেতে পারলেই ঘুম। আমরা মা ছেলে সারাদিন বাড়ি। ছেলেটা বাড়িতে থাকে বলে আমি একটু শান্তিতে আছি আমার সব কাজ করে দেয় বললে না করে না। আমার কষ্ট ও বোঝে এটাই যা দিদি, না আজ যাই, কাল কথা বলবো কেমন।
মা- ঠিক আছে যাও।
কাকিমা বক বক করতে করতে প্রায় ১ ঘণ্টা পার করে দিল। ১০.৪০ বেজে গেল।
মা- রাতে আর কিছু খাবি নাকি।
আমি- না আর কি খাবো খিদে নেই তো।
মা- বলল খেলে খেতে পারিস আছে দুপুরের রান্না করা ভালই আছে।
আমি- না খাবনা।
মা- বলল তবে সব বন্ধ করে আসি।
আমি- যাও, বন্ধ করে আসো আমি টিভি দেখছি। মা সব বন্ধ করে টিভির রুমে বসল। আমি কেমন দেখলে সিনেমা।
মা- কেমন আর দেখলাম সময় কোথায় দিয়ে চলে গেল সেটা বুঝতেই পারলাম না।
আমি- সত্যি মা ইন্টারভেলের পর সময় কোথায় দিয়ে চলে গেল বুঝতেই পারলাম না।
মা- আমিও বুঝতে পারলাম না। তোর সিনেমা টা ভালো লেগেছে।
আমি- খুব ভালো লেগেছে এরকম সিনেমা তোমার সাথে আমি প্রতিদিন দেখতে যেতে পারি। তোমার কেমন লেগেছে।।
মা- খুব ভালো কিন্তু.........।
আমি- কি কিন্তু বল।
মা- না মানে এই আর কি। না কিছু না।
আমি- কাল আবার যাবে নাকি কাল তো আমার পুরো ছুটি।
মা- সে কাল দেখব কি করা যায় এখন আমার আর ভালো লাগছেনা।
আমি- কেন আবার কি হল এই তো ভালো ছিলে এর মধ্যে কি হল।
মা- নারে সারা শরীর কেমন ঝিম ঝিম করছে বুঝতে পারছিনা।
মা- তোর যা ইচ্ছা,
আমি- চল চিকেন তন্দুরি খেয়ে তারপর বাড়ি যাবো ।
মা- চল
আমারা একটা রেস্তরায় গিয়ে খেয়ে বেড়িয়ে গারি ধরে বাড়ি গেলাম, তখন রাত সারে ৯ টা বাজে। আমি পোশাক চেঞ্জ করে হাত মুখ দুয়ে বসতেই পাশের বাড়ির কাকিমা এল কি না তো লঙ্কা লাগবে। মা দিতে গেল। কাকিমা বলল কিরে তোদের উপর দিয়ে তো একটা ঝড় গেলেও এখন সব ঠিক আছেতো।
আমি- হ্যাঁ কাকিমা।
কাকিমা- তোর মায়ের দিকে একটু খেয়াল রাখিস সারাজীবন শুধু কষ্ট পেয়ে গেল তুই যেন কোন কষ্ট দিস না বাবা।
আমি- না কাকিমা চাকরি পেয়েছি সুনেছ তো। এই দুমাস হল।
কাকিমা- শুনেছি তোর মা বলেছে ভালই হয়ছে বাবা এবার মাকে একটু দেখিস বাবার মতন যেন করিস না।
ইতি মধ্যে মা কাকিমাকে লঙ্কা দিল[f।
কাকিমা- মাকে বলল কোথাও গিয়েছিলে দিদি। তোমাকে এই পোশাকে দারুন লাগছে কবে কিনলে। একদম ইয়ং লাগছে বেশ সুন্দর হয়েছে তো।
মা- হ্যাঁ একটু বেড়িয়েছিলাম কাজ ছিল[f। এটা বাবুই কিনে দিয়েছে ওর পছন্দ ভালো লাগছে, তোমার ছেলে কোথায়
কাকিমা- আর বল না দিদি সারাদিন মোবাইল নিয়ে পরে থাকে, তোমার ছেলের চাকরি হয়ে গেল আর ওর কোন মাথা ব্যাথা নেই ঘর কুনো সব সময় মা মা আর মোবাইল, ওর বাবা এখনও বাড়ি আসেনি কি করি বল সকালে যায় আর রাত সারে ১১ টা বাজে আসতে এত ক্লান্ত থাকে দুটো খেতে পারলেই ঘুম। আমরা মা ছেলে সারাদিন বাড়ি। ছেলেটা বাড়িতে থাকে বলে আমি একটু শান্তিতে আছি আমার সব কাজ করে দেয় বললে না করে না। আমার কষ্ট ও বোঝে এটাই যা দিদি, না আজ যাই, কাল কথা বলবো কেমন।
মা- ঠিক আছে যাও।
কাকিমা বক বক করতে করতে প্রায় ১ ঘণ্টা পার করে দিল। ১০.৪০ বেজে গেল।
মা- রাতে আর কিছু খাবি নাকি।
আমি- না আর কি খাবো খিদে নেই তো।
মা- বলল খেলে খেতে পারিস আছে দুপুরের রান্না করা ভালই আছে।
আমি- না খাবনা।
মা- বলল তবে সব বন্ধ করে আসি।
আমি- যাও, বন্ধ করে আসো আমি টিভি দেখছি। মা সব বন্ধ করে টিভির রুমে বসল। আমি কেমন দেখলে সিনেমা।
মা- কেমন আর দেখলাম সময় কোথায় দিয়ে চলে গেল সেটা বুঝতেই পারলাম না।
আমি- সত্যি মা ইন্টারভেলের পর সময় কোথায় দিয়ে চলে গেল বুঝতেই পারলাম না।
মা- আমিও বুঝতে পারলাম না। তোর সিনেমা টা ভালো লেগেছে।
আমি- খুব ভালো লেগেছে এরকম সিনেমা তোমার সাথে আমি প্রতিদিন দেখতে যেতে পারি। তোমার কেমন লেগেছে।।
মা- খুব ভালো কিন্তু.........।
আমি- কি কিন্তু বল।
মা- না মানে এই আর কি। না কিছু না।
আমি- কাল আবার যাবে নাকি কাল তো আমার পুরো ছুটি।
মা- সে কাল দেখব কি করা যায় এখন আমার আর ভালো লাগছেনা।
আমি- কেন আবার কি হল এই তো ভালো ছিলে এর মধ্যে কি হল।
মা- নারে সারা শরীর কেমন ঝিম ঝিম করছে বুঝতে পারছিনা।